বিশ্বাস্য জুটি গড়লেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। কার্ডিফে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে ২২৪ রানের রেকর্ড জুটি গড়েন এই দুই টাইগার।
ম্যাচের ৩৩ রানে ৪ উইকেট পড়ার পর জুটি বাঁধেন তাঁরা, এরপর টেনে নিয়েছেন দলকে। জুটির ১০০ এসেছে ১০৭ বলে। জুটির দুশ পূর্ণ হয়েছে ২০৪ বলে।
ওয়ানডে ইতিহাসে বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম ২০০ রানের জুটি এটি।
কার্ডিফের এ মাঠে যেকোনো দেশের পক্ষে যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি। এই রেকর্ডটা পছন্দ করবেন সাকিব-মাহমুদউল্লাহ। তাঁরা যে ভেঙেছেন দ্রাবিড়-কোহলির ২০১১ সালে করা ১৭০ রানের জুটি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওই জুটিটা হয়েছিল তৃতীয় উইকেটে।
৩৮.২ ওভারে সাকিব-মাহমুদউল্লাহ ভেঙেছেন পঞ্চম উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ড। আগে এই রেকর্ডে সাকিবের সঙ্গি ছিলেন মুশফিক। ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৪৮ রান তুলেছিলেন দুজনে।
বাংলাদেশের আগের সবচেয়ে বড় জুটি ছিল তৃতীয় উইকেটে। ২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে মিরপুরে ১৭৮ রানের জুটি গড়েছিলেন তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিম।
তামিম ও মুশফিক ভেঙেছিলেন হাবিবুল বাশার ও রাজিন সালেহ জুটির রেকর্ড। ২০০৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে ফতুল্লায় ১৭৫ রানের জুটি গড়েছিলেন দুজন।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে যেকোনো দলের পক্ষে পঞ্চম উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি। আগের রেকর্ডটি ছিল ১১ বছর আগে করা ব্রায়ান লারা-রুনাকো মর্টনের ১৩৭ রানের জুটি।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে যেকোনো উইকেটে ২০০ রানের জুটি এর আগে হয়েছেই মাত্র দুটি। দুটিই ২০০৯-এর আসরে। দ্বিতীয় উইকেটে পন্টিং-ওয়াটসনের অবিচ্ছিন্ন ২৫২ (প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, ভেন্যু সেঞ্চুরিয়ন)। একই মাঠে ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তানের পক্ষে চতুর্থ উইকেটে মোহাম্মদ ইউসুফ-শোয়েব মালিকের ২০৬ রানের জুটি।
ইংল্যান্ডের মাঠে যেকোনো দলের হয়ে পঞ্চম উইকেটে এটি সর্বোচ্চ জুটি। ২০০০ সালে জিম্বাবুয়ের গ্রান্ট ফ্লাওয়ার ও মারে গুডউইন করেছিলেন ১৮৬ রান।
ওয়ানডেতে রান তাড়া করে জেতার ম্যাচে যেকোনো দলের হয়ে পঞ্চম উইকেটের জুটির রেকর্ডটা ভাঙেনি ২ রানের জন্য। রবি বোপারা ও এউইন মরগান ২০১৩ সালে ২২৬ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছিলেন আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে।
নায়িকা দীঘির বিরুদ্ধে কোটি টাকার মামলা করবেন
স্বনামধন্য নির্মাতা দেলোয়ার জাহান ঝন্টু পরিচালিত মুক্তি প্রতীক্ষিত ছবি ‘তুমি আছো তুমি নেই’র পোস্ ...বিস্তারিত