বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে আমরা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য যুদ্ধ করেছিলাম, কখনো ভাবিনি আমাদের জনগণের ট্যাক্সে যাদের বেতন চলে, যারা প্রশাসনে র্যাব, পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনীতে কাজ করে তারা একটি অন্যায়কে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কেনো অন্যায় বেআইনী কাজগুলো করবে। এটা রাষ্ট্রের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা। তাদেরকে ভবিষ্যতে আইনের আওতায় আনা হবে। রাষ্ট্রকে ধ্বংস করার যে পরিকল্পনা তারা করেছিলো তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। তাদেরকে মনে রাখতে হবে নির্বাচন ছেলে খেলা নয়। প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণ।
তিনি আরো বলেন,পারুল আক্তার নির্যাতিত নন,বরং নির্যাতিত হয়েছে গণতন্ত্র।
শনিবার (০৫ জানুয়ারী) সন্ধ্যায় ফেনীর দাগনভূঞায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুর বাড়িতে ফেনী-৩ আসনে নির্বাচনী হামলায় আহত ও নির্যাতিত জনগণের সাথে মত-বিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আতাউর রহমান ঢালি, জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এড. আবু তাহের, সাধারণ সম্পাদক জিয়া উদ্দিন মিস্টার, দাগনভূঞা উপজেলা বিএনপি সভাপতি ও ফেনী-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী আকবর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল হক চুট্টু, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নিজাম উদ্দিন হুদনসহ বিপুল সংখ্যক দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।