ইয়াছির আরাফাত রুবেল>>
পরশুরামে চলছে নিষিদ্ধ গাইড বইয়ের রমরমা ব্যবসা। বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এই সব গাইড বই কিনতে লাইব্রেরীতে ভিড় করছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। শিক্ষার্থীর গাইড বইয়ের চাহিদা মিটাতে গিয়ে অভিভাবকেরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত নোট ও গাইড বই বিপনন, প্রদর্শন, প্রতি করন, মুদ্রণ ও প্রকাশনা নিষিদ্ধ করে। কিন্ত ওই আইন অমান্য করে উপজেলার লাইব্রেরি মালিকেরা নিষিদ্ধ্ ঘোষিত নোট ও গাইড বইয়ের মজুদ গড়ে তুলেছেন।
প্রকাশ্যে নোট, গাইড বই চড়া দামে বিক্রি করছেন। এছাড়া লাইব্রেরির মালিক, প্রকাশনী সংস্থার প্রতিনিধিরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টান, কোচিং সেন্টারের প্রধান শিক্ষক, পরিচালক, কিন্ডার গাটেন এর মালিকসহ শ্রেণি শিক্ষককে কমিশন দিয়ে ম্যানেজ করেন।
পরশুরাম বাজারের কয়েকটি লাইব্রেরিতে সরেজমিনে দেখা যায়, অষ্টম শ্রেণির একটি গাইড বই বিক্রি হচ্ছে আটশত চল্লিশ টাকা থেকে নয়শ টাকা পর্যন্ত। সপ্তম শ্রেণির একটি গাইড বই বিক্রি হচ্ছে পাঁচশত টাকা। ৪র্থ শ্রেনির একটি গাইড বই বিক্রি হচ্ছে
প্রকাশনী ভিত্তিক চারশত থেকে পাঁচশত টাকায়। অলকা গ্রামের জুহুল ইসলাম জানান, সরকার বিনা মূল্যে বই দিলেও ষষ্ট শ্রেণির পড়ুয়া ছেলের জন্য শিক্ষকদের চাপে সাতশত টাকার গাইড বই কিনতে হয়েছে। এছাড়া কোচিং সেন্টারে ও শিক্ষকদের চাহিদা অনুযায়ী গাইড বই কিনতে হচ্ছে। পরশুরামের একটি লাইব্রেরির মালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নিষিদ্ধ গাইড ও নোট বই আমরা ছাপাই না। ওই বইগুলি ঢাকা, কুমিল্লা ও ফেনীর জেলার শহরে বিভিন্নে ¯স্থানে খোলামেলা ভাবে বিক্রি হচ্ছে । তাই আমরাও বিক্রি করি। তিনি আরও জানান, প্রকাশনা প্রতিষ্টানগুলো এবার বইয়ের দাম বেশি ধরায় নোট, গাইডের দাম বেশি নিতে হচ্ছে।
অপরদিকে নিষিদ্ধ ঘোষিত নোট গাইড বই বিক্রি বন্ধে মোবাইল কোটসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা সরকারি নির্দেশ থাকলেও এখন পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুহুল আমিন জানান, নিষিদ্ধ বই বিক্রি বন্ধে অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পরশুরামে চলছে নিষিদ্ধ গাইড বইয়ের রমরমা ব্যবসা। বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এই সব গাইড বই কিনতে লাইব্রেরীতে ভিড় করছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। শিক্ষার্থীর গাইড বইয়ের চাহিদা মিটাতে গিয়ে অভিভাবকেরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত নোট ও গাইড বই বিপনন, প্রদর্শন, প্রতি করন, মুদ্রণ ও প্রকাশনা নিষিদ্ধ করে। কিন্ত ওই আইন অমান্য করে উপজেলার লাইব্রেরি মালিকেরা নিষিদ্ধ্ ঘোষিত নোট ও গাইড বইয়ের মজুদ গড়ে তুলেছেন।
প্রকাশ্যে নোট, গাইড বই চড়া দামে বিক্রি করছেন। এছাড়া লাইব্রেরির মালিক, প্রকাশনী সংস্থার প্রতিনিধিরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টান, কোচিং সেন্টারের প্রধান শিক্ষক, পরিচালক, কিন্ডার গাটেন এর মালিকসহ শ্রেণি শিক্ষককে কমিশন দিয়ে ম্যানেজ করেন।
পরশুরাম বাজারের কয়েকটি লাইব্রেরিতে সরেজমিনে দেখা যায়, অষ্টম শ্রেণির একটি গাইড বই বিক্রি হচ্ছে আটশত চল্লিশ টাকা থেকে নয়শ টাকা পর্যন্ত। সপ্তম শ্রেণির একটি গাইড বই বিক্রি হচ্ছে পাঁচশত টাকা। ৪র্থ শ্রেনির একটি গাইড বই বিক্রি হচ্ছে
প্রকাশনী ভিত্তিক চারশত থেকে পাঁচশত টাকায়। অলকা গ্রামের জুহুল ইসলাম জানান, সরকার বিনা মূল্যে বই দিলেও ষষ্ট শ্রেণির পড়ুয়া ছেলের জন্য শিক্ষকদের চাপে সাতশত টাকার গাইড বই কিনতে হয়েছে। এছাড়া কোচিং সেন্টারে ও শিক্ষকদের চাহিদা অনুযায়ী গাইড বই কিনতে হচ্ছে। পরশুরামের একটি লাইব্রেরির মালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নিষিদ্ধ গাইড ও নোট বই আমরা ছাপাই না। ওই বইগুলি ঢাকা, কুমিল্লা ও ফেনীর জেলার শহরে বিভিন্নে ¯স্থানে খোলামেলা ভাবে বিক্রি হচ্ছে । তাই আমরাও বিক্রি করি। তিনি আরও জানান, প্রকাশনা প্রতিষ্টানগুলো এবার বইয়ের দাম বেশি ধরায় নোট, গাইডের দাম বেশি নিতে হচ্ছে।
অপরদিকে নিষিদ্ধ ঘোষিত নোট গাইড বই বিক্রি বন্ধে মোবাইল কোটসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা সরকারি নির্দেশ থাকলেও এখন পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুহুল আমিন জানান, নিষিদ্ধ বই বিক্রি বন্ধে অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।