সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: ফেনীর সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার মেধাবী ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফির পরিবারে প্রতি সমবেধনা জানাতে তার বাড়িতে যায় সপ্তাহিক হকার্স পরিবার। সোমবার (২২এপ্রিল) বিকালে সম্পাদক ও প্রকাশক নূরুল করিম মজুমদারের নেতৃত্বে হকার্স পরিবারের সদস্যরা নুসরাতের বাড়ি যায়। এসময় নুসরাতের বাবা মাওলানা একেএম মুসা মানিক, ভাই রায়হান ও মাহমুদুল হাসান নোমানসহ পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করা হয়। এরপর নুসরাতের বড় ভাই মাহমুদুল হাসান নোমানকে নিয়ে নুসরাতে কবর জেয়ারত করা হয়। এসময় নুসরাতের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, সাপ্তাহিক হকার্সের নির্বাহী সম্পাদক আতিয়ার সজল, বার্তা সম্পাদক সোলায়মান হাজারী ডালিম, সোনাগাজী প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ আবদুল হান্নান, সাপ্তাহিক হকার্সের সম্পাদনা সহযোগী সাধন নাথ, বিশেষ প্রতিবেদক ছালেহ আহম্মদ চৌধুরী সুজন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক তারেক মজুমদার, স্টাফ রিপোর্টার ইয়াসির আরাফাত রুবেল, মো: সায়েম, মোতাহের হোসেন ইমরান, ফুলগাজী প্রতিনিধি মোঃ শরীফুল ইসলাম, পরশুরাম প্রতিনিধি পেয়ার আহম্মদ চৌধুরী, সোনাগাজী প্রতিনিধি হাবিবুল ইসলাম রিয়াদ,দাগনভুঞাঁ প্রতিনিধি এমএম রহমান সোহেল, শহর প্রতনিধি দিদার মজুমদার, বিজ্ঞাপন ব্যবস্থাপক হুমায়ুন কবির, সাবেক প্রতিনিধি শফিউল্লাহ রিপন। গত ৬ এপ্রিল ওই মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষার কেন্দ্রে গেলে ভবনের ছাদে ডেকে নিয়ে নুসরাতের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে পালিয়ে যায় মুখোশধারীরা। এর আগে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলার বিরুদ্ধে করা শ্লীলতাহানির মামলা প্রত্যাহারের জন্য নুসরাতকে চাপ দেয় তারা। পরে আগুনে ঝলসে যাওয়া নুসরাতকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১০ এপ্রিল রাতে নুসরাত মারা যান।