পেয়ার আহাম্মদ চৌধুরী:
ফেনীর সোনাগাজীর মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি পালন করেছে পরশুরাম-ফুলগাজী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক - কর্মচারী কল্যাণ সমিতি। এ সময় বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সাথে একাত্ত্বতা পোষন করেন পরশুরাম উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব কামাল উদ্দিন মজুমদার, পরশুরাম পৌরসভার মেয়র নিজাম উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী সাজেল, উপজেলা ভাই চেয়ারম্যান এনামুল করিম মজুমদার বাদল, জেলা পরিষদ সদস্য এম শফিকুল হোসেন মহিম,পরশুরাম উপজেলা কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতির সভাপতি একরামুল হক চৌধুরী পিয়াস, বর্ণমালা পাঠশালা'র প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক পেয়ার আহাম্মদ চৌধুরী, উপজেলা ছাত্রলীগ এর আহবায়ক জমির উদ্দিন ভাবন। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ১১টায় পরশুরাম সরকারি পাইলট হাই স্কুলের মূল ফটকের সামনের রাস্তা থেকে শুরু করে উপজেলা গেইট পর্যন্ত রাস্তায় এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে উপজেলার বিভিন্ন স্কুল পর্যায়ের প্রায় এক হাজার শিক্ষক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারীরা সমাজে ঘটে যাওয়া খুন ও ধর্ষণের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করে সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপনের দাবি করেন। বিশেষ করে সম্প্রতি নুসরাত জাহান রাফিকে নিশংসভাবে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ভবিষ্যতে যেন এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী পৌর মেয়র তার বক্তব্যে বলেন ‘সম্প্রতি যে নামটি শুনলে সকলের মন বেদনা বিধুর হয়ে উঠে, সে নামটি হচ্ছে ফেনী জেলার সোনাগাজীর নুসরাত জাহান রাফি। যে কিনা এক মানুষ রুপি পশুর নির্যাতনের শিকার হয়ে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গিয়েছে। আমি এর ন্যায্য বিচার দাবি করছি সেই সাথে ফুলগাজী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান একরামুল এক একরাম ভাইয়ের। উল্লেখ্য, গেল ৬ এপ্রিল মাদ্রাসার আলিম পরীক্ষার আরবি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে যায় নুসরাত জাহান রাফি। পরীক্ষা শুরুর আগে হল থেকে কৌশলে ভবনের ছাদে ডেকে কেরোসিন জাতীয় দাহ্য পদার্থ ঢেলে শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে তাকে মারাত্মক দগ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করানো হয়। পরবর্তীতে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
ফেনীর সোনাগাজীর মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি পালন করেছে পরশুরাম-ফুলগাজী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক - কর্মচারী কল্যাণ সমিতি। এ সময় বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সাথে একাত্ত্বতা পোষন করেন পরশুরাম উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব কামাল উদ্দিন মজুমদার, পরশুরাম পৌরসভার মেয়র নিজাম উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী সাজেল, উপজেলা ভাই চেয়ারম্যান এনামুল করিম মজুমদার বাদল, জেলা পরিষদ সদস্য এম শফিকুল হোসেন মহিম,পরশুরাম উপজেলা কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতির সভাপতি একরামুল হক চৌধুরী পিয়াস, বর্ণমালা পাঠশালা'র প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক পেয়ার আহাম্মদ চৌধুরী, উপজেলা ছাত্রলীগ এর আহবায়ক জমির উদ্দিন ভাবন। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ১১টায় পরশুরাম সরকারি পাইলট হাই স্কুলের মূল ফটকের সামনের রাস্তা থেকে শুরু করে উপজেলা গেইট পর্যন্ত রাস্তায় এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে উপজেলার বিভিন্ন স্কুল পর্যায়ের প্রায় এক হাজার শিক্ষক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারীরা সমাজে ঘটে যাওয়া খুন ও ধর্ষণের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করে সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপনের দাবি করেন। বিশেষ করে সম্প্রতি নুসরাত জাহান রাফিকে নিশংসভাবে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ভবিষ্যতে যেন এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী পৌর মেয়র তার বক্তব্যে বলেন ‘সম্প্রতি যে নামটি শুনলে সকলের মন বেদনা বিধুর হয়ে উঠে, সে নামটি হচ্ছে ফেনী জেলার সোনাগাজীর নুসরাত জাহান রাফি। যে কিনা এক মানুষ রুপি পশুর নির্যাতনের শিকার হয়ে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গিয়েছে। আমি এর ন্যায্য বিচার দাবি করছি সেই সাথে ফুলগাজী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান একরামুল এক একরাম ভাইয়ের। উল্লেখ্য, গেল ৬ এপ্রিল মাদ্রাসার আলিম পরীক্ষার আরবি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে যায় নুসরাত জাহান রাফি। পরীক্ষা শুরুর আগে হল থেকে কৌশলে ভবনের ছাদে ডেকে কেরোসিন জাতীয় দাহ্য পদার্থ ঢেলে শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে তাকে মারাত্মক দগ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করানো হয়। পরবর্তীতে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।