ডেক্স নিউজ>>
বিশ্ব শান্তি বিনির্মাণে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা নিরলসভাবে কাজ করছেন। শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাদের সাফল্য বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে দ্বিতীয় বৃহত্তম শান্তিরক্ষী সরবরাহকারি রাষ্ট্রের মর্যাদা। জাতিসংঘের ৭২তম সাধারণ অধিবেশনের সভাপতি মিরস্ল্যাভ লাজ্যাক বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী বাহিনীর সুনাম করে বলেন, ‘শান্তি বিনির্মাণে দাঙ্গাপূর্ণ অঞ্চলে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশি রক্ষীরা উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন’। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী বাহিনীর উচ্ছসিত প্রশংসা করেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস নিজেও। মানবাধিকার সুরক্ষার পাশাপাশি গোলযোগপূর্ণ অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের ভূমিকা তাকে মুগ্ধ করেছে বলে জানান। তিনি মনে করেন বিশ্বের যেকোন মিশনে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী তাই আজ উদাহরণ। ১৯৮৮ সালে ইরাকের দাঙ্গা মেটাতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সর্বপ্রথম অংশ নেয় বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা। সেই থেকে বিশ্বের ২৭টি মিশনের দায়িত্ব সম্পাদন করেছে। এখন তারা কাজ করছে ১১টি দেশে। বর্তমানে ৭ হাজার ৮০ জন রয়েছেন এসব মিশনে। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর সদস্য ৫ হাজার ৪৫৬, নৌবাহিনী ৩৪০, বিমান বাহিনী ৫০১ এবং পুলিশ বাহিনীর ৭৮৩ জন রয়েছেন। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, সাইপ্রাস, কঙ্গো, হাইতি, লেবানন, লাইবেরিয়া, মালি, সাউথ সুদান এবং সুদানের মিশনে কাজ করছেন বাংলাদেশিরা। এরমধ্যে ফোর্স কমান্ডারসহ শীর্ষপদেও রয়েছেন কয়েকজন। গত ৩০ বছরে ১৪২ জন বাংলাদেশি প্রাণ দিয়েছেন শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। আহত হয়েছেন ২২৩ জন। শ্রদ্ধার সাথে তাদের স্মরণ করা হয় জাতিসংঘের এ অনুষ্ঠানে। বিশ্ব শান্তির দূত হিসেবে আমাদের শান্তিরক্ষী বাহিনী দেশের নাম উজ্জ্বল করে বাংলাদেশিদের সম্মান প্রতিষ্ঠায় অবিশ্বরণীয় অবদান রাখছে, চলুন জাতির একজন ক্ষুদ্র প্রতিনিধি হিসেবে তাদের এই মহান আত্মত্যাগকে জানাই সশ্রদ্ধ সালাম। এই অঞ্চলে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশি রক্ষীরা উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন’। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী বাহিনীর উচ্ছসিত প্রশংসা করেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস নিজেও। মানবাধিকার সুরক্ষার পাশাপাশি গোলযোগপূর্ণ অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের ভূমিকা তাকে মুগ্ধ করেছে বলে জানান। তিনি মনে করেন বিশ্বের যেকোন মিশনে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী তাই আজ উদাহরণ। ১৯৮৮ সালে ইরাকের দাঙ্গা মেটাতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সর্বপ্রথম অংশ নেয় বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা। সেই থেকে বিশ্বের ২৭টি মিশনের দায়িত্ব সম্পাদন করেছে। এখন তারা কাজ করছে ১১টি দেশে। বর্তমানে ৭ হাজার ৮০ জন রয়েছেন এসব মিশনে। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর সদস্য ৫ হাজার ৪৫৬, নৌবাহিনী ৩৪০, বিমান বাহিনী ৫০১ এবং পুলিশ বাহিনীর ৭৮৩ জন রয়েছেন। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, সাইপ্রাস, কঙ্গো, হাইতি, লেবানন, লাইবেরিয়া, মালি, সাউথ সুদান এবং সুদানের মিশনে কাজ করছেন বাংলাদেশিরা। এরমধ্যে ফোর্স কমান্ডারসহ শীর্ষপদেও রয়েছেন কয়েকজন। গত ৩০ বছরে ১৪২ জন বাংলাদেশি প্রাণ দিয়েছেন শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। আহত হয়েছেন ২২৩ জন। শ্রদ্ধার সাথে তাদের স্মরণ করা হয় জাতিসংঘের এ অনুষ্ঠানে। বিশ্ব শান্তির দূত হিসেবে আমাদের শান্তিরক্ষী বাহিনী দেশের নাম উজ্জ্বল করে বাংলাদেশিদের সম্মান প্রতিষ্ঠায় অবিশ্বরণীয় অবদান রাখছে, চলুন জাতির একজন ক্ষুদ্র প্রতিনিধি হিসেবে তাদের এই মহান আত্মত্যাগকে জানাই সশ্রদ্ধ সালাম।