প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের আড়াই বছর পেরিয়ে গেলেও, এখনো মুক্তিযোদ্ধা জহির রায়হানের পরিবার পায়নি সরকারি বরাদ্দকৃত বাড়ি। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে ঘুরে ঘুরে হতাশ জহির রায়হানের সন্তানরা। তারা বলছেন, বঙ্গবন্ধুর বরাদ্দ করা বাড়ি থেকে তাদের উচ্ছেদ করেছিল বিএনপি সরকার, এখনো তারা নানা অবহেলার শিকার।
স্টপজেনোসাইড। সেলুলয়েডের ফিতায় অমানবিক ইতিহাসের এক আলেখ্য। নির্মাতা জহির রায়হান। একাত্তরে চরম বর্বরতার সময় তুলে ধরেছেন গণহত্যার কথা, শরণার্থী শিবিরে বেদনার্ত মানুষের দিনলিপি। বিশ্ব সম্প্রদায় জানতে পারলো কি ঘটছে বাংলাদেশে। তৈরি হল বিশ্ব জনমত।
লেখায়, নির্মাণে বাংলার মানুষকে নানাভাবে আলোড়িত করেছেন জহির রায়হান। ১৯৭২ সালের ৩০ শে জানুয়ারি ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারের সন্ধানে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি তিনি। তবে, স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে জহির রায়হানের দুই স্ত্রীকে দুটি বাড়ি বরাদ্দ দেয়া হয়। তবে ৭৫ সালের পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। বাড়ি থেকে উচ্ছেদের জন্য নানা ভাবে নিগ্রহ করা হতে থাকে তার পরিবারকে। সবশেষে বিএনপির সরকারের সময় বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয় তাদের। পরে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখিতভাবে বাড়ি বরাদ্দের নির্দেশ দেন।
শহীদ জহির রায়হানের ছেলে বিপুল রায়হান বলেন, 'বিভিন্ন দপ্তর ঘুরে ঘুরে আমরা ক্লান্ত। এখন আমরা হতাশ।' তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, 'এই যে অবহেলা, উপেক্ষা করা হচ্ছে, আর যারা উপেক্ষা করছেন তারা কারা?'
এরপর পেরিয়েছে আড়াই বছরের বেশি সময়, বাড়ি বরাদ্দ দিতে এখনো নেয়া হয়নি কোন উদ্যোগ।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পরও, এমন ভোগান্তি স্বাধীন বাংলাদেশে কাঙ্ক্ষিত নয় বলে মনে করেন শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
স্টপজেনোসাইড। সেলুলয়েডের ফিতায় অমানবিক ইতিহাসের এক আলেখ্য। নির্মাতা জহির রায়হান। একাত্তরে চরম বর্বরতার সময় তুলে ধরেছেন গণহত্যার কথা, শরণার্থী শিবিরে বেদনার্ত মানুষের দিনলিপি। বিশ্ব সম্প্রদায় জানতে পারলো কি ঘটছে বাংলাদেশে। তৈরি হল বিশ্ব জনমত।
লেখায়, নির্মাণে বাংলার মানুষকে নানাভাবে আলোড়িত করেছেন জহির রায়হান। ১৯৭২ সালের ৩০ শে জানুয়ারি ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারের সন্ধানে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি তিনি। তবে, স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে জহির রায়হানের দুই স্ত্রীকে দুটি বাড়ি বরাদ্দ দেয়া হয়। তবে ৭৫ সালের পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। বাড়ি থেকে উচ্ছেদের জন্য নানা ভাবে নিগ্রহ করা হতে থাকে তার পরিবারকে। সবশেষে বিএনপির সরকারের সময় বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয় তাদের। পরে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখিতভাবে বাড়ি বরাদ্দের নির্দেশ দেন।
শহীদ জহির রায়হানের ছেলে বিপুল রায়হান বলেন, 'বিভিন্ন দপ্তর ঘুরে ঘুরে আমরা ক্লান্ত। এখন আমরা হতাশ।' তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, 'এই যে অবহেলা, উপেক্ষা করা হচ্ছে, আর যারা উপেক্ষা করছেন তারা কারা?'
এরপর পেরিয়েছে আড়াই বছরের বেশি সময়, বাড়ি বরাদ্দ দিতে এখনো নেয়া হয়নি কোন উদ্যোগ।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পরও, এমন ভোগান্তি স্বাধীন বাংলাদেশে কাঙ্ক্ষিত নয় বলে মনে করেন শহীদ পরিবারের সদস্যরা।