স্থানীয়রা জানায়, ৪র্থ শ্রেনীর ওই শিক্ষার্থী গতকাল রবিবার মধ্যাহ্ন বিরতীর সময় পাশ্ববর্তী বাড়িতে যায়। এসময় স্কুল ছুটি হয়ে গেলে শ্রেনী কক্ষে রেখে যাওয়া ব্যাগ নিতে তার ৩য় শ্রেণি পড়ুয়া বোনকে নিয়ে স্কুলে আসে।এক বখাটে তার দুই সহযোগিকে দিয়ে বোনকে পাশ্ববর্তী কক্ষে আটকে রেখে শিশুটিকে ধর্ষণ করে। ওই সময় অঝোর ধারায় ওদের শোরচিৎকার বাইরে শোনা যায়নি। একপর্যায়ে বখাটেরা চলে গেলে তারা দুই বোন বাড়ি ফিরে আসে।
প্রধান শিক্ষক আবদুল করিম জানান, রবিবার তিনি ছুটিতে ছিলেন। ঘটনাটি জেনে তিনি শিশুটির বাড়ি ছুটে যান। তাকে মুমুর্ষ অবস্থায় ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
ইউপি সদস্য মো: আলমগীর ঘটনাটি শুনেছেন বলে জানান। তবে ওই সময় তিনি এলাকার বাইরে ছিলেন।
দাগনভূঞা থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ জানান, ঘটনাটি শুনে তিনি শিশুটিকে দেখতে সদর হাসপাতালে যান। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই যুবককে আটক করা হয়েছে।ঘটনায় জড়িত অন্যদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ফেনী আধুনিক সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. অসিম কুমার সাহা জানান, ভর্তির পর শিশুটির স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ধর্ষনের আলামত মিলেছে।
নিজস্ব প্রতিনিধি :
দাগনভূঞার জায়লস্কর ইউনিয়নের খুশিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষে আটকে রেখে এক শিশুকে (১০) ধর্ষণ করেছে বখাটে।রবিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।শিশুটিকে মুমুর্ষ অবস্থায় ফেনী আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় পুলিশ সন্দেহভাজন দুই যুবককে আটক করেছে।